এনএনবি : এখনো নিয়ন্ত্রণের বাইরেই রয়ে গেছে চালের বাজার। আমদানি বৃদ্ধি, ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি, অভিযানসহ কোনো উদ্যোগই বাড়তি দামের লাগাম টানতে কাজে লাগছে না। সম্প্রতি ভরা মৌসুমেও হঠাৎ করেই দফায় দফায় চালের দাম ৫ টাকা থেকে ১০ টাকার বেশি বেড়েছে। যার প্রভাব পড়েছে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায়। শুধু গত এক বছরেই চালের প্রকার ভেদে দাম ১৪-১৯ শতাংশ বেড়েছে।
সম্প্রতি রাজধানী এবং এর আশপাশের বিভিন্ন এলাকার খুচরা বাজার ও দোকানগুলো ঘুরে দেখা গেছে, মানভেদে কেজিপ্রতি নাজিরশাইল চাল বিক্রি হচ্ছে কেজিতে ৮০ থেকে ৯০ টাকায়। দোকানিরা বলছেন, গত সপ্তাহেও এসব চালের দাম ছিল ৭৮ থেকে ৮৫ টাকার মধ্যে। আবার অন্যান্য চালের মধ্যে ‘স্বর্ণা’ ৫৪ থেকে ৫৫ টাকা, ‘শম্পা’ ৭৩ থেকে ৭৪ টাকা এবং মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৮০ টাকা দামে।
খোদ সরকারি সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) বলছে, চিকন চালের মধ্যে নাজির ও মিনিকেট বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে সর্বনিম্ন ৭০ থেকে সর্বোচ্চ ৮৪ টাকা কেজি। ১ মাস আগে যার দাম ছিল সর্বনিম্ন ৬৮ থেকে সর্বোচ্চ ৮০ টাকা কেজি। সেই হিসাবে ১ মাসেই দাম বেড়েছে ৪ দশমিক ০৫ শতাংশ। আর ১ বছর আগে এই দুটি চালের দাম ছিল সর্বনিম্ন ৬০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৭৫ টাকা কেজি। সে অনুযায়ী ১ বছরে দাম বেড়েছে ১৪ দশমিক ০৭ শতাংশ।
আবার পাইজাম ও আঠাশ (মাঝারি মানের মোটা চাল) রাজধানীর বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৬০-৬৫ টাকা কেজি দরে। ১ মাস আগে যা বিক্রি হতো ৫৯-৬৩ টাকায়। মাস ঘুরতেই এই চালের দাম বেড়েছে ২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। আর এক বছর আগে এই দুই জাতের চাল ৫০-৫৫ টাকায় পাওয়া যেত। সে অনুযায়ী বছর ঘুরতেই দাম বেড়েছে ১৯ দশমিক ০৫ শতাংশ।
বাড়ন্ত দামে পিছিয়ে নেই মোটা চালও। স্বর্ণা, চায়না, ইরি জাতের চালও বছর ঘুরতেই দাম বেড়েছে প্রায় ১২ শতাংশ।
সর্বশেষ
- তাল পাড়ায় শিশুকে অমানবিক নির্যাতন
- জেলা শ্রম ক্রাইসিস প্রতিরোধ কমিটির ৯ম সভা অনুষ্ঠিত
- পাবিপ্রবিতে মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
- স্বতন্ত্র বেতন কাঠামোর দাবিতে পাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের মানববন্ধন
- ফরিদপুরে তিনদিনের ভূমি মেলা সম্পন্ন
- তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত সাঁথিয়ায়
- চাঞ্চল্যকর পুলিশের চেকপোস্টে কর্তব্যরত কনস্টেবল হত্যার ক্লুলেস মামলার প্রধান আসামি নুর ইসলাম গ্রেফতার
- ১০ কেজি গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার